Table of Contents
Toggleঢাকা মেট্রোরেল এক স্বপ্নের নাম। যে স্বপ্ন আমাদের জীবনকে গতি প্রদান করেছে। দিয়েছে সময়ের সঠিক মূল্য। জীবনকে করেছে প্রবল গতিশীল। একবার চিন্তা করেনতো উত্তরা থেকে মতিঝিল যেতে কত জামজট পোহাতে হত। আর কত সময় নষ্ট হত। মেট্রোরেল হওয়াতে কম পক্ষে মতিঝিল যেতে এখন সময় সাশ্রয় হয়েছে ২ ঘণ্টা থেকে ২ঘণ্টা ৩০ মিনিট। আগে যেখানে মতিঝিল যেতে সময় লাগত ৩ ঘণ্টা থেকে ৪ঘণ্টা এখন মেট্রোরেল এ যেতে সময় লাগে মাত্র ৪৫ মিনিট।
বর্তমানে মেট্রোরেল চালু আছে উত্তরা উত্তর স্টেশন হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত। পরবর্তী ২০২৫ সাল নাগাত কমলাপুর স্টেশন পর্যন্ত বর্ধিত করা হবে। এবং ধারণা করা হচ্ছে যে আগামী বছরের শেষের দিকে উত্তরা স্টেশন কে আবদুল্লাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হবে।
মেট্রোরেল যেহেতু বাংলাদেশের প্রথম স্বপ্নের নির্মাণ। তাই আগামী যে কোন সরকারি পরীক্ষায় ঢাকা মেট্রোরেল থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। শুধু সরকারি চাকরির পরীক্ষা নয় শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা বিশেষ করে প্রাইমারি শিক্ষক পরীক্ষা সহ সকল চাকরির পরীক্ষার MCQ বা লিখিত পরীক্ষায় জন্য। তাই নিজের মেট্রোরেল সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা খুবই জরুরি।
মেট্রোরেল এর কথা চিন্তা করতেই মাথায় ঘোরে হাজারো প্রশ্ন তাইনা ?
চলুন আজ জেনে আশি ঢাকা মেট্রোরেল এর যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর।
* মেট্রো রেল কি?
উত্তর :- আধুনিক রেল ব্যবস্থা।
* মেট্রো রেল কোথায় চলাচল করে থাকে?
উত্তর :- গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো মেট্রোরেল সবসময় শহর বা সিটির মধেই চলাচল করে থাকে।
* পৃথিবীর প্রথম মেট্রোরেল সার্ভিস চালু হয় কোথায় ?
উত্তর :- প্রথম মেট্রোরেল সার্ভিস চালু হয় ইংল্যান্ডে
* প্রথম মেট্রোরেল চালু হয় কত সালে ?
উত্তর :- ১৮৬৩ সালে ইংল্যান্ডে
* ১৮৬৩ সালের মেট্রোরেলটি ছিল
উত্তর :- ইঞ্জিন চালিত মেট্রোরেল। (এটাই ছিল বিশ্বের প্রথম মেট্রোরেল)
* বাংলাদেশে মেট্রোরেল চালু হয় কবে?
উত্তর :- বাংলাদেশে প্রথম মেট্রোরেল চালু হয় ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
* ঢাকা মেট্রো-রেল উদ্ভোধন করা হয় কবে?
উত্তর :- বাংলাদেশে প্রথম মেট্রোরেল উদ্ভোধন করা হয় ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
* মেট্রোরেল জনসাধারণের জন্য চালু হয় কবে?
উত্তর:- ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে
* প্রথম পর্যায়ের মেট্রোরেল চলাচল করে কোথায় থেকে কোথায় পর্যন্ত ?
উত্তর :- দিয়াবাড়ি (উত্তরা উত্তর থেকে) থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত
* প্রথম পর্যায়ের মেট্রোরেল চলাচলের লাইন নম্বর কত ছিল?
উত্তর :- ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট লাইন ৬
* ঢাকা মেট্রো-রেল হলো
উত্তর :- বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল
* ঢাকা মেট্রো-রেল কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর :- ঢাকা মেট্রোরেল ঢাকা সিটিতে অবস্থিত (উত্তরা উত্তর হতে বর্তমানে মতিঝিল পর্যন্ত সুবিস্তিত)। পরবর্তীকে তা আবদুল্লাপুর হতে কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করার কথা জানিয়েছেন সরকার।
* বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মেট্রোরেলের নাম কি?
উত্তর :- বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মেট্রোরেলের নাম “ঢাকা মেট্রো-রেল”
* এমআরটি-৬ লাইনের দ্বিতীয় পর্যায় কোথায় হতে কোথায় পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল শুরু করে?
উত্তর :- দ্বিতীয় পর্যায়ে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত চলাচল শুরু হয়। এমআরটি-৬ লাইনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে আগারগাঁও-মতিঝিল পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন চলমান রয়েছে এবং ২০২৫ সাল নাগাদ কমলাপুর পর্যন্ত চালু হতে পারে বলে জানিয়েছেন MTR .
* ঢাকা মেট্রো-রেলের স্টেশন কোথায় কোথায় ?
বর্তমানে এ রুটের 17টি স্টেশন হয়েছে – উত্তরার মাঝে ৩টি স্টেশন ১. উত্তরা উত্তর, ২. উত্তরা সেন্টার, ৩. উত্তরা দক্ষিণ, মিরপুর এলাকায় ৫ টি স্টেশন পাবে যাত্রীরা তা হলো ১. পল্লবী, ২. মিরপুর ১১, ৩. মিরপুর ১০, ৪. কাজীপাড়া, ৫. শেওড়াপাড়া, তার পর ঢাকা মেট্রোরেল এর আরো স্টেশন পাবেন হলো আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, মতিঝিল এবং কমলাপুর (উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে যা ২০২৫ সালে শেষ হবে বলে ধারণা করা হয়েছে)।
বর্তমানে উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল চলমান রয়েছে এবং কমলাপুর পর্যন্ত চালু হবে আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ ।
* MRT লাইন-6 কত লম্বা হবে?
* ঢাকা মেট্রোরেল লাইনের দৈর্ঘ্য কত?
MRT লাইন-6 বা ঢাকা মেট্রোরেল লাইনের দৈর্ঘ্য হলো ২১.২৬ কিলোমিটার যা মাইলে ১৩.২১ মাইল। এর মধ্যে বর্তমানে চালু আছে ২০.১ কিলোমিটার উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত।
* ঢাকা মেট্রোরেল লাইনে বর্তমানে কতগুলো ট্রেন চলাচল করছে?
এমআরটি লাইন ৬-এর রেলপথে বর্তমানে ১২টি ট্রেন চলমান রয়েছে। ঢাকা মেট্রোরেল এর ট্রেন জাপানের কাওয়াসাকি-মিতসুবিশি কনসোর্টিয়াম নামে একটি প্রতিষ্ঠান মেট্রোরেলের কোচগুলো তৈরি করেন।
* ঢাকা মেট্রোরেল দৈর্ঘ্য-প্রস্থ কত ? বা মেট্রোরেল বিবরণী
ঢাকা মেট্রোরেল এর ট্রেন গুলো জাপানিজ কোম্পানি কাওয়াসাকির তৈরি। ট্রেনের প্রতিটি কোচ লম্বায় হলো ১৯.৮ মিটার, প্রস্থে আছে ২.৯৫ মিটার ও উচ্চতায় ৪.১ মিটার। কোচগুলো একসাথে ট্রেনে পরিণত করা হলে দৈর্ঘ্যে ১২০ মিটার হয় থাকে।
* ঢাকা মেট্রোরেলের ভাড়া কত?
ঢাকা মেট্রোরেলের প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৫ টাকা করে পূর্ণাঙ্গ তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে।
এবং সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ টাকা। তার মানে মেট্রোরেলে চড়তে হলে সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা গুনতে হবে।
উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে আগারগাঁও স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ঠিক করা হয়েছে ৬০ টাকা।
উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে পল্লবী ও মিরপুর-১১ স্টেশনের পর্যন্ত ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা, আবার উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা এবং উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে শেওড়াপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৫০ টাকা।
আর পল্লবী থেকে যদি মিরপুর-১১, মিরপুর-১০ বা কাজীপাড়া স্টেশনের কোনো একটাই যান তাইলে আপনাকে ভাড়া ২০ টাকা গুনতে হবে। একুই ভাবে পল্লবী থেকে যদি শেওড়াপাড়া বা আগারগাঁও স্টেশনের যান তাইলে আপনাকে গুনতে হবে ৩০ টাকা। আবার মিরপুর-১০ নম্বর থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা তবে ফার্মগেট পর্যন্ত ভাড়া ৩০ টাকা। আবার একুই স্থান থেকে শাহবাগ বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গেলে ভাড়া ৫০ টাকা কিন্তু যদি সচিবালয় বা মতিঝিল যান তবে আপনার ভাড়া হবে ৬০ টাকা।
তবে যদি আপনি দীর্ঘমেয়াদী পাস নিতে চান তো ভাড়ায় ১০ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থা আছে।
মিরপুর–১০ স্টেশন থেকে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাড়া ৫০ টাকা, সচিবালয় ও মতিঝিল স্টেশনে যেতে লাগবে ৬০ টাকা। তবে মিরপুর-১০ থেকে কমলাপুর স্টেশনে যেতে লাগবে ৭০ টাকা ভাড়া।
তবে সবচেয়ে ভালো খবর হলো যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিনা ভাড়া এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের জন্য বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা আছে।
* ঢাকা মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভাড়া কত?
ঢাকা মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভাড়া হলো ৬০ টাকা।
* ঢাকা মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া এবং সর্বোচ্চ ভাড়া কত?
মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ২০ টাকা (আপনি যদি উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে উত্তরা সেন্ট্রাল স্টেশনে যান তাইলেও আপনাকে সর্বনিম্ন ভাড়া গুনতে হবে ২০ টাকা। শুধু এখন নয় এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনে যেতে হলে আপনাকে কম করে হলেও ২০ টাকা গুণতে হবেই।) এবং
এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১০০ টাকা। অর্থাৎ আপনি যদি উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল স্টেশন যাতে চান তাইলে আপনাকে সর্বোচ্চ ভাড়া দিতে হবে ১০০ টাকা। একুই ভাবে মতিঝিল থেকে উত্তরা উত্তর আসতে আপনাকে খরচ করতে হবে ১০০ টাকা। কিন্তু ২০২৫ সাল নাগাত মেট্রোরেল স্টেশন কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হবে। তখন কিন্তু সর্বোচ্চ ভাড়া পরিবর্তন হবে।
ঢাকা মেট্রোরেল যাতায়াতের জন্য এমআরটি পাস কার্ড
মেট্রোরেল আমাদের জন্য এক অনন্য নাম। যে দিন থেকে মেট্রোরেল সর্বজনীন চালু হয়েছে সেই দিন থেকে মানুষ চলাফেরাই সময় বাঁচানো শিখেছে। আগে যে সময়ে উত্তর থেকে মতিঝিল যেতে পারতো। এখন যদি মেট্রোরেল এ চলাফেরা করে তাইলে ওই সময়ে দুই বার যাতায়াত করতে পারবেন। কারণ উত্তরা উত্তর থেকে এখন মতিঝিল যদি কেও যাইতে চাই তাইলে তার মোট সময় লাগে ৪৫ মিনিটে। এবং আপনি আগে বাসে যেতে গরমে দীর্ঘ নেভিসাস হয়ে পড়তেন এখন মেট্রোতে এসি বাতাসে বসে আরামে যেতে পারছেন।
ঢাকা মেট্রোরেল এ যাতায়াত করতে চাইলে আপনাকে দুই পদ্ধতিতে যেতে হবে। একটা হলো যদি আপনি এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহার করে থাকেন তাইলে আপনি খুব সহজে যাতায়াত করতে পারবেন। কারণ আপনাকে কখনও টিকিটের জন্য শত শত লোকের ভিড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। আপনার এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহার করেই পাশ পেয়ে যাবেন।
অন্য দিকে যদি আপনার এমআরটি পাস কার্ড না থাকে। তবেও যেতে পারবেন কিন্তু টিকিট কেটে যেতে হবে। এখন কথা হলো টিকিট কাটবেন কিভাবে? প্রথমে সুশৃংঙ্খল ভাবে টিকিটের লাইন দাঁড়াবেন (যদি লোকজন আগে থেকে লাইন থাকে তাইলে তাদের পেছনে দাঁড়াবেন। অথবা টিকিট কাউন্টারে লোক আছে তাদের কাছে সরাসরি যাবেন।)। যদিও লাইন লম্বা হয় তাতে আপনাকে গরমে কষ্ট করতে হবে না। কারণ টিকিট কাউন্টারে এসি সুবিধা এবং বড় ফ্যান এর সুব্যবস্থা আছে। তারপর কাউন্টারে পৌঁছাবেন কোথায় যাবে সেই অনুযায়ী ভাড়া দিবেন এবং গন্তব্যের নাম বলবেন। তাইলেই আপনাকে ওই গন্তব্যের জন্য একটা টিকিট পাস্ দিয়ে দিবে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন।
মেট্রোরেলের এমআরটি পাস কার্ড আবেদনের নিয়ম
প্রথমে এমআরটি পাস কার্ড এর আবেদনের জন্য একটি আবেদন ফর্ম লাগবে। যা আপনি পাবেন ঢাকা মেট্রোরেল এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি মেট্রোরেলের যেকোনো কাউন্টারে। ফর্মটি পূরণ করে ফর্ম সহ আবেদন কারীর NID কার্ডের ফটোকপি এবং এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি সহ যেকোনো কাউন্টারে জমা দিতে হবে ৫০০ টাকা সহ। ৫০০ টাকা অফেরত যোগ্য কারণ এখন থেকে ২০০ শত টাকা কার্ডের ফ্রি বাবদ কর্তন করা হবে। এবং বাকি ৩০০শত টাকা আপনার ব্যালান্স থাকবে। যার মাধ্যমে আপনি যাতায়াত করতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন আপনি যাতায়াত করার সময় কিন্তু আপনার ব্যালান্স থেকে টাকা কেটে নেয়া হবে।
মেট্রোরেলে জরিমানা
আবার আপনি মনে করতে পারবেন যে আমার কাছে কার্ড আছে আমি যতক্ষণ খুশি মেট্রোতে ঘুরতে চাই। তাইলে কিন্তু আপনি জরিমানার তালে পড়বেন। কারণ ঢাকা মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বলা হয়েছে কেও ৬০মিনিটের বেশি অবস্থান করতে পারবেন না। করিলে জরিমানা প্রদান করতে হবে। জরিমানা ধার্য হবে কমপক্ষে ২০০ টাকা।
মেট্রোরেল এর যাতায়াতের জন্য এমআরটি পাস কার্ড এখানে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)
প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য সুব্যবস্থা
আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য উপরে উঠা নামার সুব্যবস্থা বিষয়টা। কারণ অনেক প্রতিবন্ধী এবং বয়স্ক মানুষ আছে যার প্রয়োজনের তাগিদে যাতায়াত করতে হয়। ঢাকা মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য সুব্যবস্থা করেছে। যেন কেও মেট্রোরেলের সুফল থেকে নিরাশ না হয়। প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য রয়েছে সুবিশাল লিফট ব্যবস্থা যার মাধ্যমে প্রতিবন্ধী এবং বয়স্ক মানুষ খুব সহজে নীচ তোলা থেকে উপর তলায় যাতায়াত করতে পারবেন।
অন্য দিকে সর্বসাধারণের জন্য রয়েছে সর্বক্ষণিক ইলেক্টিক চলন্ত সিড়ি। সর্বসাধারণ চাইলে তা সব সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
জেনে রাখা দরকার: পরবর্তী সময় মেট্রোরেলের এর দৈর্ঘ্য বাড়লে সর্বোচ ভাড়া ও বাড়বে।
ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পড়ুন ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে জানা অজানা নানান তথ্য
Pingback: ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে জানা অজানা নানান তথ্য - BCS Preparation
Pingback: বাংলা ভাষা ও ভাষারীতি উৎপত্তি, প্রকারভেদ সহ বিস্তারিত আলোচনা - BCS Preparation